মতলব উত্তরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর বর্তমান এমপি রুহুলের সমর্থকদের হামলা।
উত্তর উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের সাবেক মন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম এর সাথে নেতা কমিরা দেখা করতে আসলে ঐ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেছেন ওই এলাকার বর্তমান সংসদ সদস্য নুরুল আমিন রুহুল এর অনুসারী রাজাকার এর বংশধর এবং সাবেক জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র অন্যতম প্রভাবশালী নেতা কাজী মিজান ও তার ভাইয়েরাও কর্মী সমর্থকরা হামলায় অংশগ্রহণ করে সরাসরি মতলব উত্তরে যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মতিন ও ঢাকা মহানগর বিএনপি’র সাবেক নেতা কাজী হাবিব ও মতলব উত্তর ছাত্রদলের অন্যতম সদস্য রাজন এই হামলা চালায় শনিবার বিকেলে হামলার ঘটনাটি ঘটে এতে কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছেন। আহতরা জানান রাজাকার এর বংশধর কাজী মিজানের সন্ত্রাসী বাহিনী বিনা উস্কানিতে প্রথমে হামলা চালায় ও তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে এ সময় পুলিশ ও রাজাকার এর বংশধর কাজী মিজানের পক্ষ নিয়ে মায়া চৌধুরী সমর্থকদের আওয়ামী লীগ সমর্থকদের উপর হামলা চালায় এবং রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেন । এতে নেতাকর্মীরা অনেকেই আহত হন।
উক্ত স্থানে পরিস্থিতি থমথমে বিরাজ করে এদিকে পুলিশ জানিয়েছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ১৭ রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেন।
ওই এলাকায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। চাঁদপুর থেকে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে তারা অবিলম্বে এই হামলার সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। জানান আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের উপর কিভাবে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা হামলা করে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন এলাকাবাসী ও আওয়ামী লীগ নেতারা।
মূল ঘটনা জানা যায় মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম এর সাথে নেতাকর্মীরা দেখা করতে আসলে কাজী মিজানের পর্যটন কেন্দ্র থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম ও আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ওপর হামলা চালান রাজন মতিন হাবিব ও আরো অর্ধশতাধিক লোকজন।
এবং গুলি নিক্ষেপ করেন এবং ককলেট ছোড়েন। নেতাকর্মীরা তবে তখন ছন্নছাড়া হয়ে এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করেন এবং অনেক জন আহত হন।
এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন জড়িতদের
Leave a Reply