বিশেষ প্রতিনিধি:
একটা সময় ছিলো যখন কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা নামকরা কোনো মানুষের জনপ্রিয়তা মাপার জন্য পত্র পত্রিকা বা টেলিভিশন সাংবাদিকরা মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরে জনমত সংগ্রহ করতেন এবং পরবর্তী দিন তা সংবাদপত্র বা টেলিভিশনে প্রচার করতেন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়নের মাধ্যমে সেই জনপ্রিয়তার মাপকাঠি এখন অতি সহজেই গননা করা যাচ্ছে।
জ্বলন্ত উদাহরণ মোঃ জুয়েল রানা,সাবেক সফল সভাপতি, বাসাইল পৌরসভা ছাত্রলীগ। সমর্থীত দল ক্ষমতায় অথচ ছাত্রলীগের যে কোনো পদ বিহীন আছেন ৩ বছরের বেশি । এমন উদাহরণ অনেক ছাত্রলীগ নেতারই আছে। তবে মোঃ জুয়েল রানা যেখানে সবার থেকে আলদা সেটি হল দলীয় সংগঠনের পদ না থাকলেও সমর্থীত দল এর প্রানের সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জন্য একদম তৃনমূল পর্যায় থেকে কর্মী এবং সমর্থক তৈরি করতে নিজেকে গত ৩ বছর যাবৎ অক্লান্ত পরিশ্রম ও নিরন্তর সময় দিয়ে যাচ্ছেন। এজন্য বাসাইল উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে শুরু করে বাসাইল পৌরসভার প্রায় প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে সাধারণ ছাত্র থেকে শুরু করে যুব সমাজের একটা বিশাল অংশের মনে নিজের ভালোবাসা, অহংকারহীন চরিত্র এবং রাজনৈতিক গুণাবলি দিয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। যেটির ফলাফল দেখতে পাওয়া যায় বর্তমান জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম “ফেইসবুকে “। প্রায় প্রতিদিনই প্রিয় এই নেতাকে ভালোবাসে এবং তার রাজনৈতিক গুণাবলির মুগ্ধতার প্রশংসা করে “ফেইসবুক “, “মেসেঞ্জার”, “ইমু ” ইত্যাদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ব্যাপক আকারে লেখালেখি, তার সাথে তোলা ছবি শেয়ার, তাকে নিয়ে আবেগঘন স্ট্যাটাস শেয়ার করে থাকেন তার অনুসারীরা।
বাসাইল উপজেলার প্রতিটি এলাকার ছোটভাই,সহকর্মী এবং কাছের মানুষগুলোর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাবী একটাই বাসাইল উপজেলা ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্বে তাকেই পেতে চায়। ভক্ত, অনুরাগী এবং অনুসারীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ঘাটলে যেটি বেশী দেখা যায় সেটি হলো যোগ্য রাজনৈতিক গুণাবলি সম্পন্ন নেতা মোঃ জুয়েল রানাকে ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে দেখতে পাওয়া এটি কেবল মাত্র সময়ের দাবী।
যোগাযোগ মাধ্যমে এমন জনপ্রিয়তার কথা নিয়ে প্রশ্ন করলে উত্তরে তিনি জানান, তার প্রতি সকল ছোটভাই,সহকর্মী এবং অন্য সকল মানুষের আস্থা তৈরির প্রধান হাতিয়ার ভালোবাসা। একদম প্রত্যন্ত এলাকা থেকে শুরু করে পৌরসভার শহরের সব ছোট ভাইকে বা সহকর্মী কে তিনি সমান ভাবে গুরুত্ব দেন এবং ভালোবাসেন। আর বিশেষভাবে আমরা মনে করি এটিই হয়তোবা সব নেতাকর্মীদের মাঝে আজকাল কমই দেখতে পাওয়া যায়। যেটির ফলে নতুন প্রজন্মের কাছে আস্থার প্রতীক হয়ে দাড়াতে পেরেছেন মোঃ জুয়েল রানা। সর্বশেষ তিনি আরো বলেন,এই কঠিন সময়ে মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসা অর্জন করতে করা এতো সহজ কাজ নয়। তবে মহান রাব্বুল আলামীনের মেহেরবানীতে এটি আমি করতে পেরেছি কারন তাদের প্রতি আমার আন্তরিক ভালোবাসা এবং যত্ন শীলতা।
Leave a Reply